ইত্তিজা হাসান মনির,জেলা প্রতিনিধি বরগুনা।
আগামী ১৫ ই জুন বরগুনার তালতলী উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এরইমধ্যে ৭নং সোনাকাটা ইউনিয়নে চলছে আপন চাচা ভাতিজার ভোটযুদ্ধ এগিয়ে রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নৌকা মার্কার প্রার্থী মোঃ সুলতান ফরাজী। তালতলীর সোনাকাটা ইউনিয়নে মোঃ সুলতান ফরাজী নৌকা প্রতীক নিয়ে বর্তমানে নির্বাচিত চেয়ারম্যান, এবার ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন মোঃ সুলতান ফরাজী। সোনাকাটা ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড গ্রাম পাড়া মহল্লায় ঘুড়ে দেখা গেছে গত পাঁচ বছরে ইউনিয়নের রাস্তা ঘাট কালভার্ট ব্রীজসহ সরকারের নানামুখী ভাতাদি পাওয়ার কারনে নৌকা প্রার্থীর প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ বেড়েছে। সাধারণ মানুষ মনে করেন জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দেয়ার কোন বিকল্প নেই। অপরদিকে দুলাল ফরাজীর আপন চাচা ফরাজী মোঃ ইউনুস ও ভোট যুদ্ধে আপন ভাতিজার সাথে ভোটের মাঠে রয়েছেন। ফরাজী মোঃ ইউনুস (সাবেক বিএনপি নেতা) ভোট যুদ্ধে তেমন সুবিধা জনক অবস্থান তৈরীর করতে না পেরে আড়ালে থেকেই ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছন। তিনি মনে করেন সুষ্ঠ নিরপেক্ষ ভোট হলে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। কেন নির্বাচন সুষ্ঠ হবেনা প্রশ্ন করলে এ ব্যাপারে তিনি কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দিতে পারেননি।
মোঃ সুলতান ফরাজীর সামগ্রিক কার্যক্রমে জনগণের নজরে আসার কারণে জননেত্রী শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বারের মত মোঃ সুলতান ফরাজীকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন বলে মনে করেন তিনি। নৌকা প্রতীক নিয়ে দলীয় কর্মী ও সমর্থক নিয়ে সারা ইউনিয়নে ভোট যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন সুলতান ফরাজী। এলাকার জনগণের উপর আস্থা রেখে জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রেখে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছেন মোঃ সুলতান ফরাজী।
এরইমধ্যে তারই আপন চাচা ফরাজী মোঃ ইউনুস আনারস প্রতীক নিয়ে ভোট যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন ভাতিজার বিরুদ্ধে। ভোট যুদ্ধে মোঃ সুলতান ফরাজী অত্যান্ত বিনয়ী এবং বিগত দিনের চেয়ারম্যান হয় মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছেন বিদায় ইউনিয়নের মানুষ সুলতান ফরাজী পক্ষে সারা দিয়েছেন। ইউনিয়নের বিভিন্ন নির্বাচনী পথসভায় সাধারণ মানুষের উপস্থিতি এবং ভোটারের সাথে কথা বলে জানা গেছে মোঃ সুলতান ফরাজী অত্যন্ত বিনয়ী এবং দক্ষ চেয়ারম্যান ছিলেন তাই আমরা সুলতান ফরাজীর পক্ষ নিয়ে আবারো ভোট যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে নৌকার বিজয় ছিনিয়ে আনবো। অপরদিকে সাবেক বিএনপি নেতা ফরাজী মোঃ ইউনুস সাহেবের পক্ষে অল্পসংখ্যক নেতাকর্মী থাকলেও কেহই জনসম্মুখে ভোট চাওয়ার জন্য আসছেন না।
নির্বাচনের বিষয় উপজেলা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেছেন একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়ার জন্যে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
Leave a Reply